এবিএম সোহেল রশিদ (abm shohel rashid)

প্রথম পাতা » জীবনী » এবিএম সোহেল রশিদ (abm shohel rashid)


এবিএম সোহেল রশিদ (abm shohel rashid)এবিএম সোহেল রশিদ

শিল্প-সংস্কৃতির প্রায় সবক’টি পথেই অভিনেতা ও কবি এবিএম সোহেল রশিদ-এর স্বাচ্ছন্দ্য পাদচারণা। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের বেদিমূলে আত্মোৎসর্গকৃত সূর্যসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবী এবিএম আবদুর রহিম ও মা কারুশিল্পী মিসেস ঝরনা রহীম- এর পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনিই বড়। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৬৫ রাজধানী ঢাকাস্থ আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতালে ভূমিষ্ঠ হলেও পৈত্রিক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসুদেব ইউনিয়নের তিতাস নদীর পাড়ে ঘাটিয়ারা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মোল্লাবাড়ি পরিবারে I
মধ্যবিত্ত টানাপোড়নে রাজধানী ঢাকার নাগরিক বলয়ে বেড়ে ওঠার কারণেই তাঁর লেখনিতে নগরযন্ত্রণার গৌরব-সৌকর্যের পাশাপাশি প্রেম-বিচ্ছেদ-বিরহ এসেছে ষড়ঋতুর মতোই ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে মৃত্তিকাও বাদ যায়নি। লেখকের দৃষ্টির সীমানায় সময়নদীর স্রোতে বিরহও রঙ পাল্টেছে বার বার। দুঃখমেঘে জমানো খুনসুটি ও কষ্টসমুদ্রের নানান অনুষঙ্গ, কাব্যরসের বিচ্ছুরণে শৈল্পিক উচ্চারণের সাহস দেখিয়েছেন কবি এবিএম সোহেল রশিদ। তিনদশক ধরে লেখালেখি করছেন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে। ইতোমধ্যেই তাঁর পাঁচটি একক কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘পাপড়িতে মাখামাখি বিকেলের রোদ’, ‘আগুন ঠোঁটের ঘ্রাণ’, ‘বিসর্জনের অহংকার’, ‘সারথিকে আমি চিনি’ ও ‘মায়াবী জালে বাঁধা উঠোন’।

তথ্যসূত্র: ২০১৮ সালে প্রকাশিত  ‘মায়াবী জালে বাঁধা উঠোন’  গ্রন্থ থেকে সংকলিত।




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আর্কাইভ