আকমল হোসেন (জীবনী)

প্রথম পাতা » জীবনী » আকমল হোসেন (জীবনী)


আকমল হোসেন

আকমল হোসেন খোকন পিংনা, সরিষাবাড়ি, জামালপুরে জন্ম ৯ আগস্ট ১৯৬৯।লেখালেখিতে ১৯৮৪ থেকে। ১৯৮৫তে তাঁরসম্পাদনায় বেরোয় লিটল ম্যাগাজিন অর্বাচীন। সাঁইত্রিশ বছর অতিক্রামী পত্রিকাটি এখনো প্রকাশিত হচ্ছে। কৈশোরে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষা-সংস্কৃতি-ক্রীড়ার নানা সাংগঠনিক তৎপরতায়। প্রান্তিক মিলন কেন্দ্র, নাখালপাড়া যুব কল্যাণ সংঘ, ইলেভেন বুলেটস স্পোর্টিং ক্লাব, অর্বাচীন সাহিত্য ফোরাম- এরকম ক’টি নাম। সম্পৃক্ত ছিলেন বঙ্গবন্ধু ছড়া সংসদের সাথে। শাখা করেছিলেন জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন শাপলা শালুকের আসরের। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে সম্মানসহ গবেষণা গ্রুপে স্নাতকোত্তর (১৯৯২)। বাংলার বাণী’র সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবনের সূচনা। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সলিমউদ্দিন চৌধুরী কলেজে প্রভাষক হিসেবে কাটে অক্টোবর ৯৫ থেকে জুলাই ৯৮ পর্যন্ত। তারপর আগস্ট ৯৮ থেকে আছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেল্স কলেজে)। শিক্ষা ছুটি নিয়ে ৯৭ তে ছ’মাসের জন্য নিবেদিত ছিলেন বাংলা একাডেমি’র তরুণ লেখক প্রকল্পে। এসময় বেরোয় প্রবন্ধ গ্রন্থ চল্লিশের আলোয় বাংলাদেশের কবিতা । ২০০০-এর বইমেলায় বেরোয় কবিতার বই তোর জলে নেমেছি কুমির। ২০০১ এ বেরোয় গল্প সংকলন মেঘেরা নিশ্চুপ। পরবর্তী বছরগুলোতে বইমেলাকে ঘিরে যথাক্রমে নজরুল কেন প্রাসঙ্গিক, (২০০২-২০১৮ পর্যন্ত ৬টি সংস্করণ), আমার সাথে যাবে সমুদ্দুর, ২০১১, হালটে হাঁটু জলে, ২০১২, শ্রেয়তা ও মিতি’র গল্প, ২০১৬ তুমি কি আমায় ভালবাস, ২০১৮, অর্বাচীন পদাবলি, ২০১৯, আমাদের ভূতবেলা, ২০২০, দায়মুক্তি / Release of Liability (Bi-lingual), ২০২২ প্রকাশিত হয়।